মতলব দক্ষিণ টাওয়ার হাসপাতালের এক প্রবাসীর মৃত্যু / ধামা-চাপা ৭ লক্ষ টাকায়

0

রিপোর্টার মোঃ তপছিল হাসান ঃ চাঁদপুর মতলব দক্ষিণ উপজেলা নারায়াণপুর ইউনিয়নের নারায়াণপুর বাজারে, টাওয়ার হাসপাতাল এন্ড ডায়বেটিস ও ট্রমা সেন্টার, ডাঃ মহিবুর রহমান (সাহাদাত) অষ্টধাতু আংটির মতোন কবিরাজের মতোন সব রোগের ভুল চিকিৎসায় দিয়ে আসছে। কুমিল্লা দাউদকান্দি উপজেলা ১৩ নং পাঁচগাছিয়া ইউনিয়নের বাজার খোলা ৮ নং ওয়ার্ডের মোঃ আশ্রাফ হোসেন সরকারের একমাত্র সন্তান প্রবাসী আরিফ মোঃ আরিফ হোসেন (৩০) সিঙ্গাপুর প্রবাসীর মৃত্যুর কথা গোপন করে তথ্য কর্তৃপক্ষ নিজেকে আড়াল করার চেষ্টা, দুই পক্ষের ৭ লক্ষ টাকার বিনিময়ে চেয়ারম্যান জামালের বাড়িতে এখন জজ কোর্ট এর মতোই কোর্টের রায় দেওয়া হয়েছে।
প্রবাসী আরিফ হোসেনের স্বজন ও স্থানীয় সুত্রে খোজ নিয়ে জানা যায় নারায়াণপুর টাওয়ার হাসপাতাল এন্ড ডায়বেটিস ও ট্রমা সেন্টারের মতলব দক্ষিণের খুবই সুপরিচিত অনেক দক্ষতার সাথে সকল রোগের চিকিৎসা দিয়ে আসছে। প্রবাসী আরিফ হোসেনের ডি এন সি নাকের মধ্যে প্রবলেম হওয়াতে ছুটিতে বাংলাদেশে আসেন। আসার পর থেকে এ বিষয়ে ঘড়ের অভিবাবকদের সাথে আলোচনা করিলে ঐ টাওয়ার হাসপাতালের কিছু মহিলা দালাল চক্ররা এ বিষয়টি জানতে পেলে আরিফ হোসেনের মাতার সাথে কথাগুলো বলে যে নারায়াণপুর টাওয়ার হাসপাতাল এন্ড ডায়বেটিস ও ট্রমা সেন্টার বলে একটি প্রতিষ্ঠানের মহিবুর রহমান (সাহাদাত) নামে একজন ভালো চিকিৎসক আছে। এ কথা শুনে মৃত আরিফ হোসেনের মাতা ঐ মহিলা দালাল চক্রদের পলমানে পরে নারায়াণপুর বাজারে টাওয়ার হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। অবশেষে ডি এন সি চিকিৎসার জন্য বিভিন্ন পরিক্ষা করার পর তাকে অপারেশন থিয়েটারে নিয়ে যায়। ঐ সময় মৃত আরিফ হোসেনকে ভুলে অন্য ইনজেকশান দেওয়া হলে তাহার প্রেশার হয়ে যাওয়াতে ইচ্ছাকৃতভাবে তাহার শরীরে আরেকটি ইনজেকশান পুশ করে। অবশেষে আরিফ হোসেনকে মৃত ঘোষনা করে। স্বজনদের মধ্যে কান্নার ঢল এবং ডাক চিৎকার আশেপাশে দোকানদারেরা শুনতে পেয়ে সাংবাদিকদেরকে মোবাইল মুঠোফোনের মাধ্যমে জানায়। ঐ সময় সাংবাদিকরা এসে রিসেপশিয়ানে এন্ট্রি করা খাতা দেখতে চাইলে রিসেপশিয়ান টেলিফোনে যোগাযোগ করেন। বলেন যে দ্বিতীয় তলায় খাতাটি আছে। পরবর্তীতে ঐ রিসেপশিয়ান দ্বিতীয় তলায় গিয়ে এসে বলে খাতাটি সাহাদাত স্যার নিয়ে গেছে। পরবর্তীতে রিসেপশিয়ান ডাক্তার সাহাদাতের সাথে মোবাইল মুঠোফোনে কথা বলে। সে আর পিছনে তাকিয়ে বলে যে এখানে কোনো লোক মারা যায়নি, এরি মধ্যে ভিডিও করার গোপন তথ্য রিসেপশিয়ান বলে যে, “সাহাদাত স্যার অপারেশনটি করেছে।” প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এক হুজুর এসে বলে অনেকটা হবুহু জিনবীর মতোন, অনেকটা গরম হয়ে বলে উচ্চস্বরে কথা বলে এবং তাহার আচার ব্যবহার বলে দেয় যে, তাহার কাছে কোনো অস্ত্র আছে বলে সন্দেহ হয়।
ঘটনার পরে জাহাঙ্গির নামে এক ব্যক্তি যার মোবাইল নাম্বার ০১৮১৯০৯৭৫২৯ এই নাম্বার থেকে কষাই ডাক্তার এবং কবিরাজের মতোন সকল রোগের চিকিৎসা এক লাইসেন্সকৃত ডাক্তার মহিবুর রহমান (সাহাদাত) তাহার ০১৭১১০৪১২১৩ এই নাম্বারে যোগাযোগ করিলে ডাক্তার সাহেব আপনি কোথায়। সে বলে যে, আমি ঢাকা আছি। গুপ্ত চোরের মতোন নিজ প্রতিষ্ঠান থেকে পালিয়ে চলে যায়। পরবর্তীতে মৃত আরিফ হোসেনের বাড়িতে যাওয়া হলে তাহারি চাচাতো ভাই ডাক্তার সাহাদাতের সাথে মোবাইল মুঠফোনে কথা বলিলে সম্পূর্ণ ভূল স্বীকার করেন এবং আরিফ হোসেনের মামা মোবাইল মুঠফোনে কথা বলে যার নাম্বার ০১৭৯৯৮৫০০৩৯ এই নাম্বারে ডাক্তার সাহাদাতের সাথে কথা বলিলে তাহার ভুলগুলো স্বীকার করেন। অবশেষে ভুল স্বীকারকে আরিফ হোসেনে মৃত্যুকে কেন্দ্র করে দাউদকান্দি উপজেলা ১৩ নং পাঁচগাছিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের বাড়িতে মিমাংশার জন্য বসিলে ৭ লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। গোপন মোবাইল ফোনের তথ্যে জানা গিয়াছে ।
এই বিষয়ে চাঁদপুর জেলার সিভিল সহকারি সারজেন ডাক্তার মোঃ মাহাবুব রহমান বলেন যদি আতিœয়স্বজন যদি অভিযোগ দেয় তাহলে বিষয়টি আমি দেখবো। সমাজে মানুষের মধ্যে অনেকটাই ক্ষতি করে আসছেন এই অষ্টধাতু,লম্পট,নিজ পিতার খুটির এবং বিভিন্ন এলাকার শক্ত খুটিকে লাঠির জোরে এই প্রতিষ্ঠানটি চালিয়ে যাচ্ছে। তাহলে কি সমাজের মধ্যে একজনকেৃ মেরে ফেলার মূল্য ৭লক্ষ টাকা । নিউসটি চলমান থাকবে ।

Leave A Reply