টাংগাইলে গোপালপুর দোকান ভাংচুর করে লুটপাট করেছে দুর্বৃত্তরা

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

টাংগাইলে গোপালপুর উপজেলায় ঝাওয়াইল ইউনিয়ন দরিসয়া গ্রামের পুর্বপাড়া বাড়িঘ ও দোকান ভাংচুর করে লুটপাট করেছে দুর্বৃত্তরা। দুর্বৃত্তরা হলো দরিসয়া গ্রামের ১.মোঃ সুরুজ্জামান(৪৫) ২. মোঃ রফিক (৪৬) ৩. মোঃ ফজলুর রহমান (৪৮) সর্বপিতা মৃত আব্দুর রহমান ৪. মোঃ শাজাহান (৪২) পিতা মোঃ নুরুল ইসলাম ৫.মোঃ আবদুল লতিফ ঠান্ডু (৪৮) পিতা মৃত হযরত আলী ৬. আলিম (৩৮) ৭. সুরুজ্জামান (৪০) ৮. বাবলু (৩৫) সর্বপিতা মৃত আঃ ছামাদ ৯. সোহেল (৪৫) ১০. জুয়েল (৪০) উভয় পিতা মৃত সোহরাব হোসেন তুলা ১১. নুরনবী (৩৫) পিতা মোঃ জামাল উদ্দিন। সর্ব সাং দরিসয়া থানা গোপালপুর জেলা টাংগাইল। আরো অজ্ঞাত নামা ২০/৩০ জন গত ইং ০৫/০৮/২০২৪ তারিখ রাএি অনুমান ৯.০০ ঘটিকায় মোঃরেজাউল করিমের বাড়িঘর ও দোকান ভাংচুর করে প্রায় ৪/৫ লক্ষ টাকা লুটপাট করে নিয়ে যাওয়ার সময় দুর্বৃত্তরা রেজাউল করিমের স্রী মোছাঃ লাকী আক্তার কে বলে তোর স্বামী রেজাউলকে আগামিকাল সকাল ১০ ঘটিকায় ৫ লক্ষ দিতে বলবি। আর যদি টাকা না দেয় তাহলে তোর স্বামীসহ তোদের পরিবারের সবাইকে প্রাণে মেরে লাশ ঘুম করে ফেলব বলিয়া চলে যায়।দুর্বৃত্তরা সবাই দাঙ্গাবাজ,লাঠিয়াল,জঙ্গী,কুখ্যাত সন্ত্রাসী ও কুচক্রী লোক।তারা সংঘবদ্ধ চক্রের সদস্য বটে।এদের উশৃংখলা,উগ্র লাঠিয়াল,দাঙ্গাবাজ ও সন্ত্রাসকর্মী আছে।এই দুর্বৃত্তরা ঝাওয়াইল ইউনিয়নে বিভিন্ন গ্রামের অসহায় নীরিহ মানুষের বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রাণ নাশের হুমকি দিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা, গরু,ছাগল,মটর সাইকেল,বাড়িঘর ভাংচুর ও দোকানপাট,লুটপাট করিয়া আসিতেছে। এরা বিভিন্ন এলাকায় টাকার বিনিময়ে মানুষ মারার কন্টাকসহ চাঁদা আদায় করে। এই সন্রাসীদের ভয়ে সব সময় দরিসয়া গ্রামবাশীর লোকজন আতংকিত।এই দুর্বৃত্তদের শক্তির দাপটে আমি ও আমার পরিবার সব সময় ভয়ে ও নিরাপত্তাহীনতায় জীবন যাপন করিতেছি।তাই আমি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও বিভিন্ন প্রশাসনিক উর্ধতম কর্মকর্তা এবং বাংলাদেশ ছাএ সমাজের কাছে ভুক্তভোগীর দাবী সন্রাসী,চাঁদাবাজী,ভুমিদর্স্যুর হাত থেকে রক্ষা পেতে এই দুর্বৃত্তদের দ্রুত আইনের আওতায় নিয়ে সর্বোচ্চ দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দাবি করছি।পরে ভুক্তভোগীর স্ত্রী মোছাঃ লাকী আক্তার বাদী হয়ে গত ইং ১২/০৮/২০২৪ তারিখে গোপালপুর থানায় গিয়ে একটি অভিযোগ দায়ের করেন। গোপালপুর থানার অফিসার ইনচার্জ হেমনগর তদন্ত কেন্দ্রের এস আই নিরঞ্জনকে তদন্তের ভার অর্পণ করেন।পরে এস আই নিরঞ্জন ঘটনার স্হলে গিয়ে পরিদর্শন করেন। ঘটনার বিষয়ে স্বাক্ষীদের কাছে স্বাক্ষী নেন এবং খচরা মানচিত্র অংকন করে ঘটনার স্হল থেকে তদন্ত শেষ করে চলেন।

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.