প্রেম উম্মদনা উম্মুক্ততার বলির শিকার আনোয়ার

জেলা প্রতিনিধি 

পল্লী বিদ্যুৎ এর ইলেকট্রিশিয়ান আনোয়ার এর বিরুদ্ধে দায়েরকৃত নারী নির্যাতন ও আইসিটি মামলাটি দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য পুলিশ জোরালো ভাবে কাজ শুরু করেছে। সুত্রে জানা গেছে দায়েরকৃত মামলার বাদী সরিষাবাডীর বহুল আলোচিত কলগার্ল মক্ষী রানী, পুরুষ স্বীকারী বিউটি আক্তার। যার একাধিক ঘটনায় দেখা যাচ্ছে কৃটকৌশলী বিউটি আক্তার পেশাদার ভাবে দীর্ঘদিন এ সকল অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে।

 

টাকার বিনিময়ে মৃলতঃ লোভে পড়ে বিউটি আক্তার কখনো নিজের আখের গোছানো বা কখনোও অন্যের এজেন্ট রুপে এ যাবৎ বেশ ক’জন  জ্ঞানী – গুনী, সমাজ সেবী,পেশাজীবি নবীন-প্রবিন রাজনৈতিকবিদদের শ্লীলতাহানির অভিযোগে প্রতারিত করে ফায়দা হাসিল করার  চেষ্টা  করছে। ষড়যন্ত্র আর চক্রান্তের ফাঁদে ফেলে এসব সহজ সরল লোকদের মান সম্মান ক্ষুন্ন করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। অথচ মক্ষী রানী যে নিজেই অপমানিত আর সমাজে হচ্ছে লাঞ্চিত বেহায়াপনা হিসেবে পরিচিত তার চক্রান্তের শিকার হয়ে আজ অনেকের সুখের সংসারে জ্বলছে তুষের আগুন।

 

 

সরলতার সুযোগে ব্লাক মেইলিং এর নব্য কৌশলে এক দিকে সে কিছু কুচক্রী মহলের ব্যাক্তিগত খোভের প্রকাশ ঘটিয়ে থাকে। অন্য দিকে কলংকিত বিউটি আক্তার নিজের ইজ্জতের অপব্যাখ্যা দিয়ে অন্যকেও কলংকিত করে থাকে। বিউটি আক্তারের নেশাই আজ পেশায় পরিণত। বিউটি আক্তারের ব্যাপারে জানতে গেলে তার নিকটতম কয়েকজন আত্মীয় পরিচয় দানকারী জানান যে, মক্ষীরাণী বিউটি আক্তার ইতিপূর্বেও আরো বেশ কয়েকজনকে মিথ্যা অভিযোগে ফাঁসিয়েছিল।ব্লাক  মেইলিং এর স্বীকার আনোয়ার সরিষাবাডী ডিজিটাল প্রেস ক্লাব বরাবর সুন্দরী বিউটি আক্তারের লালসার হাত থেকে বাঁচতে সাংবাদিকদের মাধ্যমে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করে প্রেস বিঙ্গপ্তি লিখিত অভিযোগ দাখিল করেছে।

 

 

 

অভিযোগ থেকে   জানা যায় যে, বিউটি আক্তার ও তার স্বামীর প্রতারণার ফাঁদে পা দিয়ে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়লে, বিউটি ও তার স্বামীর গোপনে দারুণকৃত মোবাইলের ছবি ও বিড়িও দেখিয়ে ৫ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়, পরবর্তীতে গোপন ছবি ও ভিড়িও ইন্টারনেটে ছেড়ে দেয়া ও মামলার ভয় দেখিয়ে আবারও ১০ লাখ টাকা দাবি করেন, তা দিতে অস্বিকার করায় গত ১৮/০৭/২০২২ ইং মোছাঃ বিউটি আক্তার বাদী হয়ে নিজের স্বার্থ চরিতার্থ করতে নিজের তৈরী  নকশা ইলেকট্রিশিয়ান আনোয়ার এর উপর চাপিয়ে মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন অভিযোগ এনে সরিষাবাডী থানায় মামলা করে, মামলা নং ২০ তাং১৮/০৭/২০২২ইং। সেই মামলায় ৫ মাস জেল হাজত বাস করে জামিনে আসার পর আবারও তাদের দাবীকৃত টাকা চেয়ে মানহানী, খুন, ও মিথ্যা মামলার ভয় দেখিয়ে আসছে। উল্লেখ্য ইতিপূর্বে আপত্তিকর অবস্থায় এলাকাবাসী ধরে উল্টো স্থানীয় শালিসিতে তাদের কাছ থেকে ৮০ হাজার টাকা জরিমানা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।

 

 

এবিষয়ে এলাকার সচেতন মহল অবিলম্বে ইলেকট্রিশিয়ান আনোয়ার এর বিরুদ্ধে আনিত বিউটি আক্তারের মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলার প্রতিবাদ জানান ও তা প্রত্যাহারের দাবীসহ প্রশাসনের তদন্ত সাপেক্ষে দুষ্কৃতিকারীদে আইনের আওতায় এনে প্রয়োজনী ব্যাবস্থ গ্রহণের দাবী  রাখেন।

 

 

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.