স্যারের ব্যবহারে মুই খুশি হছুং

সামসুজ্জামান সুমন কিশোরগঞ্জ (নীলফামারী) ঃ ওসি স্যারের ব্যবহারে মুই খুব খুশি হছুং।মুই দিনে আনং দিনে খাং। রাস্তার পাশত ইট ভাঙ্গের ধরছুং ওসি স্যার আসি মোক এখনা শাড়ি দেছে।শাড়ি পেয়ে মুই খুশি।এনতন ভাল ওসি এর আগত দেখং নাই।আগত যায় ওসি আছল থানায়, তায় ঘুষ খাছল।হামরা ইলা গরীব মানুষ বিপদে পরলে থানায় গেইলে
কোন বিচার পাছনো না। এলা যে ওসি স্যার আছে গরীব,বড়লোক কিছু মানে না।সবাকে সমান চোখে দ্যাখে।ধনী হউক গরীব হউক দোষ করলে শাস্তি দেয়।হামরা ইলা গরীব দেখি কাও খবর নেছলো না।এখন যে ওসি স্যার আসছে হামরা ইলার খোজ খবর নেয়।মুই খুশি ওসি স্যারের ব্যবহারে।এসব কথা বললেন নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার সদর
ইউনিয়নের কিশোরগঞ্জ বানিয়া পাড়া গ্রামের অনিলের স্ত্রী রাধা রানী।একই কথা বলেন আরজি চাদখানা গ্রামের ভিবিশনের স্ত্রী উশা রানী। শারদীয় দুর্গাপুজা উপলক্ষে কিশোরগঞ্জ উপজেলার বভিন্ন ইউনিয়নে ঘুড়ে ওসি আব্দুল আউয়াল সনাতন ধর্মালম্বী অসহায় মানুষের মাঝে বস্ত্র বিতরন করেন।ওসি আব্দুল আউয়াল বলেন আমি যতদিন
এই থানায় আছি কোন দুর্নীতি,মাদক সেবন,ব্যবস্যা করতে পারবেনা। এদিকে অসহায় ব্যাক্তিদের থানায যেন হয়রানি শিকার হতে না হয়। সেই ব্যবস্থা করছি,করব।আমরা সরকারী কর্মকর্তা জনগনের সেবাই আমাদের কাজ।

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.