চার মাসের অন্তসত্তা বোনর হত্যার নেয় বিচার পাওয়া আকুতি ভা্ই এর

আমার চার মাসের অন্তসত্তা বোন মনোয়ারা বেগমের প্রকাশ্য খুনের খুনিরা আমাকে ও আমার ভাগনা ভাগ্নিকে খুন ও গুমের হুমকি দিয়ে প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে।
মাননীয়
দেশনেত্রী, আমাদের নেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, আইনমন্ত্রী, আত্মীয়তার বন্ধনে আবদ্ধ সংসদ সদস্যগন সহ সকল সংসদ সদস্যবৃন্দের সহযোগীতা কামনা করছি। সাথে সাথে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর প্রধান আইজিপি, ডিআইজিগন, বিশেষ করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ভিতরে চাকুরীরত আমাদের সরকারের সহযোগী অভ্যন্তরিন আত্মীয়স্বজন গন, আইনজীবী, বুদ্ধিজীবী, ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, সংবাদ কর্মি ও ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকগন, সকল প্রকার মানবাধিকার কর্মি, মানবাধিকার কর্মকর্তা, আমাদের সিলেট বিভাগের প্রধান ডিসি, এসপি মহোদয়গন, ভারপ্রাপ্ত র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটেলিয়ান ৯ এর অধিনায়ক, এম. এ. জি. ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বৃন্দ, সিলেট কতোয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও বাংলার প্রায় ১৭ কোটি জনতার সর্বাত্তক সহযোগীতা চাইতেছি। যাতে আমার ৪ মাসের অন্তস্বত্তা বোন মনোয়ারা বেগম এর সঠিক সূরতহাল রিপোর্ট সহ মূল পোস্ট মর্টেম রিপোর্ট সঠিকভাবে পেতে পারি এবং খুনিদের ও তাদের সগযোগীদেরকে ন্যায় বিচারের জন্য কাঠগড়ায় দাড় করানো যায়।  
২০০৭ সাল, আমার বোন মনোয়ারা বেগম, পিতা: মৃত মছদ্দর আলী, গ্রাম: কালিজুরী, ডাক: বুধবারী বাজার, উপজেলা: গোলাপগঞ্জ, জেলা: সিলেট এর বিবাহ মো: শিবলু মিয়া, পিতা: মুত: আব্দুস শহীদ (দয়াল), গ্রাম: বানিগাজী, ডাক: চন্দরপুর বাজার, উপজেলা: গোলাপগঞ্জ, জেলা: সিলেট এর সাথে শরীয়ত মোতাবেক সম্পন্ন হয়। বিবাহের পর থেকে শিবলু মিয়া ও তার পরিবারের লোকজন নিয়ে আমার বোন মনোয়ারা বেগমের উপর যৌতুক সহ কারনে অকারনে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করতে থাকে। বিবাহের পর কিছুদিন যেতে না যেতে আমার বোন মনোয়ারা বেগমকে তার পরিবারের লোকজন নিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে শারীরিক নির্যাতন করে তাদের পুকুরে ফেলে ইট পাথর নিক্ষেপ করতে শুরু করে। তাদের বাড়ীর আশপাশের লোকজন আমার বোনকে পুকুর থেকে উদ্ধার করে আমাদের বাড়ীতে নিয়ে আসেন। আমার বোন অনেকদিন আমার বাড়ীতে বসবাস করে। অনেক দিন পর বিচার সালিশের পর আমাদের মুরব্বিদের হাতে পায়ে ধরে আর নির্যাতন না করার আশ্বাস দিয়ে আমার বোন কে নিয়ে যায়। তারপরও তারা থেমে থাকে নি। বাড়িতে নেওয়ার কয়েকদিন পর থেকে পুনরায় পূর্বের ন্যায় শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন শুরু করে

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.