মধুপুপুরে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ রসুলপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যানর

রামচন্দ্র ঘোষ, মধুপুর টাংগাইল প্রতিনিধি

গত  ৩রা নভেম্বর দৈনিক সমকাল পএিকার ১০-এর পাতায় “এমদাদুলের সব সম্ভবের রসুলপুর শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছি।

সংবাদে তিনি উল্লেখ করেছেন গত – ৩০শে অক্টোবর রসুলপুর ইউনিয়নের এক নারীকে দিয়ে কোট এফিডেভিট ও জোরপূর্বক স্বীকারোক্তির মাধ্যমে চেয়ারম্যান মোঃ এমদাদুল হক সরকার তাকে দিয়ে মিথ্যা মামলা করাতে বা’ধ্য করিয়েছিলেন।

চেয়ারম্যান তার গুণ্ডাবাহিনী দিয়ে
মহিলাকে মোফাজ্জলের বাড়ীতে উঠিয়ে দিয়েছিল। আরও সংবাদে তিনি উল্লেখ করেছেন – এমদাদুলের আছে নিজস্ব সন্রাসী বাহিনী, তিনি একজন চাঁদাবাজ, অস্রবাজ , পরের সম্পদ জবরদখলকারী, মাদকদ্রব্য বিক্রয়কারী ও বিক্রয় কাজে সহায়তাকারী ।

মোফাজ্জল হোসেন নামে জনৈক এক ব্যক্তির উদৃতি দিয়ে তিনি আরও লিখেছেন – চেয়ারম্যান তাকে সহ তার পরিবারের লোকজনকে খুন করে নদীতে ভাসিয়ে দেবে বলে হুমকি দিয়েছেন।
ঘোনার দেউলী গ্রামের ছানোয়ার হোসেন কথা উল্লেখ করে তিনি লিখেছেন আমি নাকি তার কাছে দুই লক্ষ টাকার চাদা দাবি করেছি। সাত দিনের মধ্যে টাকা না দিলে খুন করে লাশ গুম করে ফেলার হুমকি দিয়েছে। সংবাদের মাঝা-মাঝি এসে তিনি এই কথা উল্লেখ করেছেন গত ১লা অক্টোবর চায়না খানম নামে এক নারীকে ণ্হমকি দেওয়ায় আমার নামে আদালতে মামলা করেছেন।
এছাড়া ও আমার রসুলপুর ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার শাহাদাৎ হোসেন হালিমকে ও তার পরিবারের সদস্যদের মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছে আদালতে মামলা করেছেন আমার বিরুদ্ধে ।
তিনি আরও উল্লেখ করেছেন আমি আমার নিজ ইউনিয়ন পরিষদের ৪০ দিনের প্রকল্পের টাকা আত্নসাতের অভিযোগ দিয়েছেন দুদক বরাবর অএ ইউনিয়নের মোঃ আবুল হোসেন লিখিত অভিযোগ করেছেন।
সংবাদটি আমার নজরে আসলে আমি স্পষ্ট করে বলতে চাই আমি মোঃএমদাদুল হক সরকার গত নির্বাচনে আমি স্বতন্ত্র হিসেবে নিবা’চনে করি এলাকাবাসী আমাকে বিপুল ভোটের মাধ্যমে নিবা’চনে বিজয়ী করে । আমি নিবা’চনে বিপুল ভোটের মাধ্যমে বিজয়ী হয়ে আমি ইউনিয়নবাসী তথা রসুলপুর ইউনিয়নকে মাদক, সন্রাস চাঁদাবাজি, বাল্যবিবাহ বন্ধুসহ ব্যাপক ইউনিয়নমূলক কাজ করেছি। সেটা বিগত দিনে কোন চেয়ারম্যান করতে পারেনি। আমার
জনপ্রিয়তায় ঈষা’ন্বিত হয়ে রসুলপুর ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃশহিদুল ইসলাম আমার বিরুদ্বে এসব অপপ্রচারে লিপ্ত রয়েছে। মোঃশহিদুল ইসলাম আমজাদ হোসেন মেম্বারের ছেলে তার বাবা ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্বের সময় পিস কমিটির সদস্য ছিলেন, তার বড় ভাই তুলা জামাতের সক্রিয় সদস্য , মেঝ ভাই শামছুল বি.এন.পির রাজনীতির সাথে জড়িত । এলাকায় সালিশ দরবার করতে গিয়ে রায় অনেকের পক্ষে না গেলে শক্রতাবশত রাগান্বিত হয়ে এলাকার কিছু চিহ্নিত সন্রাস, চোরাকারবারি ও বিভিন্ন অপরাধিরা এ সব প্রচার করে আমার ইজ্জতহানীর অপ্রচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে।
আমি প্রকাশিত। সংবাদ ও অভিযোগের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। এসব অভিযোগ মিথ্যা ও ভিওিহীন ।
আমি কখনো এই কাজের সাথে লিপ্ত ছিলাম না এখনো নাই আমার জন্ম আওয়ামীলীগ পরিবারে আমি একজুন বঙ্গবন্ধুর আদশের সনিক আমি দেশকে ভালোবাসী আমি দেশের মানুষকে ভালোবাসী ।

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.